দেহঘড়ি ঠিক রাখতে খাবার গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। দৈহিক সুস্থতা ও মানসিক প্রফুল্লতার ক্ষেত্রে খাবার গ্রহণ জরুরি। কোনো কোনো খাবার খেতে ভালো লাগলেও দীর্ঘমেয়াদে শরীর ও মস্তিস্কে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তাই শারীরিক
মানসিক চাপ জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। মানসিক চাপ থাকবেই। আমাদের লক্ষ্য হবে মানসিক চাপ কমিয়ে বা চাপমুক্ত হয়ে জীবন চলার পথে অগ্রসর হওয়া। চুইংগাম চিবালে মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা দুটোই
দাঁতের সমস্যায় কম বেশি সবাই ভোগেন। একটু অসতর্ক হলেই দাঁতে না ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। এর মধ্যে ডেন্টাল ক্যারিজ বা ক্ষয় জটিল সমস্যা। গ্রাম বাংলায় যাকে দাঁতে পোকা বলে অভিহিত
লম্বা রুটির মধ্যে মাংসের সসেজ, উপরে ছড়িয়ে দেওয়া সস- অনেকেই জিভে জল আনার জন্য হটডট যথেষ্ঠ। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীদের গবেষণায় পাওয়া তথ্য শোনার পর অনেকেই হয়তো সুস্বাদু এই খাবারটি চিরতরে
গরমে বেশি বেশি পানি পান করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরা। কারণ এ সময় শরীর থেকে প্রচুর পানি ঘামের সঙ্গে বেরিয়ে যায়। এমতাবস্থায় পর্যাপ্ত পানি পান না করলে শরীরে কান্তি বোধ
কমবেশি সবার পছন্দ ফল আঙুর। রসাল, সুস্বাদু ও পুষ্টিগুণে ভরপুর ফলটির হাজারও উপকার। খাওয়ার পাশাপাশি আঙুরের দানা থেকে তৈরি তেল টনিকের মতো কাজ করে ত্বক ও চুলের যত্নে। এই তেলটি
কোথাও বেড়াতে যাওয়ার আগে চুল শ্যাম্পু করে ভালোভাবে বাঁধলেন। তারপরে দেখা গেলো চুলের নিচের অংশ ফেটে গিয়েছে যা আপনার পুরো সাজকেই মাটি করে দিচ্ছে। চুল পড়ে যাওয়া, জট পড়ার ঝামেলা
এই সময়ে ঘরে ঘরে জ্বরজারি লেগেই আছে। অনেকে শর্দিজ্বরে ভুগছেন। ভাইরাস জ্বরও আছে অনেকের। কোনো জ্বরকেই গুরুত্ব না দেওয়ার কারণ নেই। বিভিন্ন জ্বরের ভিন্ন চিকিৎসা। তাই সঠিক চিকিৎসা দেওয়ার আগে
ঘুম আমাদের শরীরের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি এটিও মনে করা হয় যে, ঘুম হচ্ছে সব রোগের ওষুধ। কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা রাতে অনেক দেরি করে ঘুমাতে যান এবং
দেশে গো-খাদ্যের শতকরা ৬৯ থেকে ১০০ ভাগে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর কেমিক্যাল ব্যবহৃত হচ্ছে। এসব কেমিক্যালের মধ্যে আছে পেস্টিসাইড, ক্রোমিয়াম, টেট্রাসাইক্লিন, এনরোফ্লেক্সাসিন, সিপ্রোসিন ও আলফাটক্সিন। সেই সঙ্গে গাভীর দুধ, প্যাকেট দুধ