সম্পদের অবৈধ পাহাড়ে হঠাৎ আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ,ভূমিদস্যু সন্ত্রাসী মারামারি অপকর্ম সরকারি সম্পত্তি আত্মসাৎ বেদখল পরোয়ানা ভুক্ত গ্রেফতার ও সাজাপ্রাপ্ত নানা বেআইনি কর্মকাণ্ড ও অপরাধে পুলিশের ক্রাইম লিষ্টের তালিকায় ইদ্রিস মোল্লা ও মাহবুবুর রহমান এখন শীর্ষে।
বিভিন্ন গরীব ও অসহায় মানুষের সম্পদের দলিল পত্র জাল- জালিয়াতির মাধ্যমে এবং গাজীপুর জেলার একাধিক পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী বাহিনীকে হাতে রেখে একের পর এক
সব অপকর্ম চালাচ্ছে-তারা। অসহায় মানুষের ভূমি দখল করতে তারা যে কোন অপরাধ প্রয়োজনে খুন করতেও দ্বিধা বোধ করেনা বলে স্থানীয় ভাবে -অভিযোগ উঠে এসেছে।
তাদের উক্ত অপকর্মে দীর্ঘদিন যাবৎ গোপনীয় সহযোগীতা করছে-গাজীপুরের ভূমি অফিসের অসাধু কর্মচারী ও কর্মকর্তা।
দৈনন্দিন জীবন চালাতে শূণ্য পকেটে যাত্রা তাদের তারাই এখন সমাজের রক্ষক হয়ে ভক্ষণের কাজটি সারছে প্রকাশ্যে। সমাজের নিরীহ মানুষের শেষ আশ্রয়স্থলটুকু কেড়ে নিয়ে গড়ে তুলেছেন অঢেল সম্পদের অবৈধ সাম্রাজ্য। এই অবৈধ সাম্রাজ্যের কারিগর ও কর্ণধার হলেন-গাজীপুরের ইদ্রিস মোল্লা ও মাহবুবুর রহমান।
ভুক্তভোগীরা বলেন, অপরাধীরা তাদেরকে এলাকার আধিপত্য কর্তৃত্ব ক্ষমতার ছত্রছায়ায় সুকৌশলে প্রশাসনের ধরাছোঁয়ার নাগালের বাইরে রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে গেলেই চলে হামলা মামলা প্রাণ নাশের হুমকি।
পুলিশকে সার্থসুবিধা দিয়ে জায়গা ভাগে অংশীদার করে। পুলিশ তাদের হাতে। ভুয়া কাগজপত্রে উক্ত জমি দিয়ে বিভিন্ন বাংক থেকেও লোন নিয়েছে মাহবুব।
সামনে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বেহিসাবে টাকা ছিড়াচ্ছেন, নতুনভাবে মরিয়া হয়ে। কৌশলে করছে রাজনৈতিক ক্ষমতার অপব্যবহার । ১লাখ বছরে ইনকম হলে এক দেড়শ কোটি টাকর মালিক কিভাবে হয়? একাধিক, বাড়ির মালিক,সরকারি জমিতে বাড়ী-কলোনী বানাইয়া মাসে তুলছে ১০/১২লাখ টাকা। সাইফুদ্দিন ইদ্রিমমোল্লা ২ভাই এসব কর্মকান্ডে লিপ্ত রয়েছেন বলে ভুক্তভোগের কথায় জানা যায়।
তাদের বিরুদ্ধে কাশেমপুর থানায় অভিযোগ নেই না? কোনাবাড়ী থানা জোনে কিছু জমি পড়ছে। ব্যাংক থেকেও তারা অনিয়ম অবৈধভাবে লোন নিয়েছে। ব্যাংকে বিষয়টি অবগত করেছি। অতচ,তারা কোনোভাবেই ওই জায়গার মালিক না। ২০০৩-০৮ইং সালে জবাবদিহিতা ছিল না।সেই সুযোগে একতরফাভাবে তারা যেমনি পারে যারতার নামে জাল জালিয়াতি করে দলিল সৃষ্টি করে মালিক দাবি করছে, বেআইনিভাবে।তারা বলে প্রয়োজনে পুলিশকে জায়গা দান করবে। পুলিশ আমাদের হাতে। টাকা ও কক্ষতার জোরে তারা যা বলে তাই হবে।
জনমনে আইন শৃংঙ্খলা বিচারে প্রতি ইতিবাচক মনোভাব গণমানুষের আস্থা সক্রিয়তায় হোক ন্যায় বিচারক অধিকার বাস্তবায়ন। উক্ত বিষয়ে সারেজমিনে তদন্তপূর্বক নিরপেক্ষ সত্য প্রকাশে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি সুনজর জোরদাবি ভুক্তভোগী ও সচেতন এলাকাবাসী।
দীর্ঘদিন ধরে অপরাধ করে যাওয়া অপরাধীদের দ্রুত শাস্তির আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক সব দুষ্কৃতকারীদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি প্রদান করে-গাজীপুরে সুন্দর স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনার অনুরোধ জানান-গাজীপুরের সুশীল সমাজ-জিএমপি(গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ) এর প্রতি।
নিউজের সকল তথ্য ছবি জাতীয় দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক থেকে সংগৃহীত।