নারায়নগঞ্জ নদী বন্দরের নিয়ন্ত্রানাধীন সোনাকান্দা ঘাট হতে বন্দর একরামপুর এলাকায় বৈধ ইজারাদার তানজিন রহমান তন্ময়কে অবৈধ বানানোর পাঁয়তারা করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় বৈধ ইজারাদার তানজিম রহমান তন্ময় গনমাধ্যমকে জানায়, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ- পরিবহন কর্তৃপক্ষ যুগ্ম পরিচালক (বন্দর) শেখ মাসুদ কামাল গত ৩১ মে ওপেন টেন্ডারের মাধ্যমে ঘাটের ইজারা প্রদান করে। নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরে নিয়ন্ত্রাধীন সোনাকান্দা ঘাট থেকে একরামপুর এলাকায় শুল্ক আদায় ও মালামাল উঠা-নামার লেবার হ্যাল্ডলিং পয়েন্টটি ২০২২-২৩ অর্থ বছরের জন্য ইজারা প্রদান করে। আমি বৈধভাবে এই ঘাটটি ইজারা পেয়ে থাকি।
বিআইডব্লিউটিএ সূত্রে জানা যায়, সোনাকান্দা ঘাট এবং বন্দর একরামপুর এলাকার ঘাটটি টেন্ডারের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ১৬ লাখ ১ হাজার টাকা ইজারা পান তানজিম রহমান তন্ময়। এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের যুগ্ম পরিচালক মাসুদ কামাল জানান, নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের নিয়ন্ত্রাধীন সোনাকান্দা ঘাট এবং বন্দর ও একরামপুর এলাকায় শুল্ক আদায় ও মালামালের ইঠানামার লেবার হেন্ডালিং এর জন্য উনি টাকা তুলতে পারবে। উনাকে যে সীমানা দেওয়া হয়েছে সে এর মধ্যে টাকা তুলতে পারবে।
ইজারাদার তানজিম আরো জানান, আমি বৈধ ইজারাদার। কিন্তু আমাকে অবৈধ বানানোর জন্য আমার নামসহ জেলা যুবলীগ নেতা খান মাসুদ ও মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্মলীগের বন্দর থানার আহবায়ক মাসুম আহাম্মেদকে জড়িয়ে মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সংবাদ প্রকাশ করা হয়। এমনকি রাজনৈতিক ফয়দা হাসিলের জন্য খান মাসুদ ও মাছুমের ছবি ব্যবহার করে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করা হয়। যা দুঃখজনক। এ ছাড়াওও বন্দর খেয়াঘাট পারাপারে ব্যবসায়ীদের মারধর করার ঘটনাও সম্পর্ন মিথ্যা ও বানোয়াট।