বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মেহেবুবা সাঈদের রশানলে পড়ে দীর্ঘ ১৩ মাস ধরে বেতন ভাতা থেকে বঞ্চিত হয়ে পরেছে বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ৪থর্ শ্রেণীর এক কর্মচারী। বেতন ভাতা না পাওয়ার কারনে ভুক্তভোগী ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী রাসেল মিয়া বর্তমানে পরিবার পরিজন নিয়ে চরম মানবতায় জীবন যাপন করছে বলে গনমাধ্যমকে তিনি এ কথা জানিয়েছেন। ভুক্তভোগী ৪র্থ শ্রেণী কর্মচারী রাসেল মিয়া গনমাধ্যমকে আরো জানায়, আমি দীর্ঘ ৯ বছর ধরে বন্দর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী হিসেবে কাজ করে আসছি। করোনার কারনে সময় মতো কাজে যোগদান না করায় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মেহেবুবা সাঈদ আমার ১৩ মাসের বেতন ও ভাতা বন্ধ করে দেয়। তার কাছে আমি নত স্বীকার করে অনেক অকুতি-মিনতি করে কোন সুফল পাইনি। পরে আমি বিষয়টি নারায়ণগঞ্জ সিভিল র্সাজেন মশিউর রহমান স্যারকে অবগত করি। পরে স্যার তাৎক্ষনিক আমার বেতন ভাতা দেওয়ার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মেহেবুবা সাঈদকে র্নিদেশ প্রদান করে। অথচ স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মেহেবুবা সাঈদ সিভিল সার্জেন স্যার কথা উপেক্ষা করে এখন পর্যন্ত আমার বেতন ভাতা পরিশোধ করেনি। পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার সেচ্ছাচারিতার কারনে আমি ও আমার পরিবার চরম মানবতায় জীবন যাপন করছি। এ ব্যাপারে বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মেহেবুবা সাঈদ এর সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। ডাঃ মেহেবুবা সেচ্ছাচারিতা বন্ধসহ দীর্ঘ ১৩ মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছে ভুক্তভোগী ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারি রাসেল মিয়া ও তার অসহায় পরিবার।