বন্দরে জমি দখলের ঘটনা আংশকা জনক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতিনিয়ত বন্দরে কোন না কোন স্থানে জয়গা জমি দখল নিয়ে অহরহ ঘটছে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড। অধিকাং জমি সংক্রান্তের ঘটনায় প্রভাবশালী মহল, বিভিন্ন রাজনিতী দলে কতিপয় নেতা এমনকি স্থানীয় সন্ত্রাসীরা জরিয়ে পরছে। এ কারনে বিভিন্ন এলাকায় আইন শৃঙ্খলা অবনতি ঘটনা ঘটছে। এর ধারাবাহিকতায় গত ৫ সেপ্টেম্বর রোববার বন্দর থানার পশ্চিম হাজীপুর এলাকায় জমি দখল নিয়ে ঘটেছে তুলকালাম কান্ড। বিজ্ঞ আদালতে চলমান মামলা উপেক্ষা করে নিরিহ জাহিদা বেগমের পৈত্রিক সম্পত্তী সন্ত্রাসী কায়দায় দখলের ব্যার্থ চেষ্টা চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে ভ’মিদৎসু সাত্তার ও আব্দুর মজিদ গংএর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভ’ক্তভোগী নিরিহ নারী জাহিদা বেগম বাদী হয়ে ভূমিদৎসু সাত্তার ও আব্দুর মজিদ গংদের বিরুদ্ধে ঘটনার ওই দিন দুপুরে বন্দর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে। অভিযোগ পেয়ে বন্দর থানার উপ-পরিদর্শক মেহেদীসহ তাদের সঙ্গীয় র্ফোস দ্রুত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে উভয় পক্ষকে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার নির্দেশ প্রদান করে। অভিযোগ বাদিনী গনমাধ্যমকে জানিয়েছে, বন্দর উপজেলার হাজীরপুর কবরস্থান রোড এলাকায় আমাদের ১৭ শতাংশ জায়গা রয়েছে। ১৭ শতাংশ জায়গার মধ্যে আমার পিতা মরহুম আব্দুল বারেক মিয়া তারেই দুই ভাই লাল চাঁন ও মালেক মিয়ার কাছ থেকে ৮ শতাংশ জমি ক্রয় করে ভোগ দখলে রয়। এ জয়গা নিয়ে প্রতিপক্ষদের সাথে বিজ্ঞ আদালতে মামলা চলছে। এর ধারাবাহিকতায় গত রোববার দুপুরে আদালতে চলমান মামলা উপেক্ষা করে প্রতিপক্ষ একই এলাকার মৃত খালেক মিয়ার ছেলে ও আমার জেঠাত ভাই সাত্তার, আব্দুর মজিদ, লিয়াকত আলী ও মুজালসহ আরো অন্যান্য ভাইয়েরা লাঠি সোটা নিয়ে আমার পিতার খরিদকৃত জয়গা দখলের চেস্টা চালায়। এ ঘটনায় থানায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করলে পুলিশ অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ব্যাপারে বন্দর থানার অফিসার ইনর্চাজ দীপক চন্দ্র সাহা গনমাধ্যমকে জানিয়েছে, বন্দরে মাদক ও নারী শিশু নির্যাতনের ঘটনার পর জমি নিয়ে মারামারি ঘটনা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিদিনেই জমি সংক্রান্ত বিষয়ে ব্যাপক অভিযোগ আসছে। কোন কোন স্থানে এ নিয়ে ঘটছে মারামারি।