বন্দরে বিভিন্ন এলাকায় প্রশিক্ষণ ও লাইসেন্স বিহীন নতুন নতুন সিএনজি, বেবিট্যাক্সি ও অটো ইজিবাইক চালকগন দুর্ঘটনা সংগঠিত করে প্রতিনিয়ত সাধারন মানুষের জানমালের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বর্তমানে বন্দর উপজেলার মদনগঞ্জ টু মদনপুর সড়কে ২’শ সিএনজি এবং বন্দর ১নং খেয়াঘাট থেকে মদনগঞ্জ, কলাগাছিয়া ও সাবদী রোটে সিএনজি ও বেবী ৫’শ, নবীগঞ্জ খেয়াঘাট থেকে কাইকারটেক রুটে ৩’শ সিএনজি ও বেবীট্যাক্সি যাত্রীবহন কাজে নিয়জিত আছে। এছাড়াও বন্দরের বিভিন্ন এলাকায় যাত্রীবহন কাজে রয়েছে আর প্রায় ৭’শ অটো ইজিবাইক। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এগুলো এ উপজেলার বিভিন্ন আয়ের মানুষরা ক্রয় করে নিজেরাই চালক সেজে চালানো শুরু করে। এরপর কোন মতে বেবী ট্যাক্সি সমিতিতে ভর্তি হয়ে নির্ধারিত কিছু রুটে তারা গাড়ী চালানো শুরু করে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, এসব চালকগণ দক্ষ না থাকায় প্রতিদিন কোন না কোন রুটে দুর্ঘটনা ঘটিয়ে সাধারন মানুষের জানমালে ক্ষতি করে আসছে। এ ছাড়াও দিন দিন বন্দরে লাইসেন্স বিহীন যানবাহনের সংখ্যা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও বন্দর উপজেলার বিভিন্ন রুটে চলাচলরত ৮০% চালকের কোন লাইসেন্স নেই। তারপরও তারা চালক হয়ে বন্দরে নির্বিঘ্নে যাত্রী সেবার কাজ করে আসছে। বন্দর থানা পুলিশের উদাসীনতার কারণে লাইসেন্স বিহীন চালকরা বুক ফুলিয়ে বন্দর উপজেলার বিভিন্ন রুটে অবাধে সিএনজি, বেবীট্যাক্সি ও অটো ইজিবাইক চালিয়ে আসছে। এ অবস্থা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন বন্দরের সচেতন মহল।