1. meghlatv24@gmail.com : bbcpresss :
  2. jahirulislam.siraj@gmail.com : Jahirul Siraj : Jahirul Siraj
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ভারতের বর্ধমানে ফাষ্ট ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অব প্রমোটিং লিডারশীপ ইন এডুকেশন শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত নদীয়ায় ডঃ আম্বেদকর বিএড কলেজে দুই বাংলার গুনীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানা পুলিশ পাহাড়ায় যুবলীগ নেতার অনুমোদনহীন হাসপাতাল উদ্বোধন বন্দরে পল্লী বিদ্যুতের ট্রান্সেফরমা চুরিকালে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে নিহত চোর সোনারগাঁ জাদুঘরে ৫০বছর পূর্তি ও পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বৈশাখী মেলার উদ্বোধন নারায়ণগঞ্জের বন্দরে মাদ্রাসা ছাত্র নিখোঁজ সোনারগাঁ জাদুঘরের ২নং গেইটের টিকেট বুথ উদ্ধোধন নারায়ণগঞ্জের বন্দরে ছাত্র-জনতার উপর হামলাকারীর বাড়িতে আমন্ত্রিত জেলা- মহানগর বিএনপির শীর্ষ নেতারা ধ্রুব সাহিত্য পরিষদ’র ঈদপুনর্মিলনীতে রেজাউদ্দিন স্টালিন জাতীয় জীবনে কবিতার একটা বিশেষ ভূমিকা রয়েছে বন্দরে সৎ ভাই ও তার স্ত্রী সন্ত্রাসী হামলায় প্রবাসী ফেরৎ বড় ভাইসহ আহত-৩

রূপগঞ্জে শীতের পিঠা বিক্রির ধুম

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
  • সময়ঃ মঙ্গলবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২২

রূপগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি,মোঃআবু কাওছার মিঠু

তাই শীত এলে গ্রামে-গঞ্জে পিঠা খাওয়ার ধুম পড়ে। গ্রামীণ হাটবাজারে নানা রকম পিঠা বিক্রি করা হয়। বিশেষ করে ভাপা পিঠা, তেলের পিঠা ও চিতাই পিঠা। এসব পিঠার সমাদর সবখানেই সমানভাবে রয়েছে। শীত বাড়ার সাথে সাথে শহরের পাশাপাশি গ্রামেও শীতের পিঠার ব্যবসা জমে উঠেছে।

রূপগঞ্জ উপজেলার আনাচে-কানাচে এখন এই শীতে পিঠা ব্যবসায়ীদের পিঠা বিক্রির হিড়িক পড়েছে। বিকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় চলছে শীতের পিঠা বিক্রির ধুম। রূপগঞ্জ উপজেলা অলিগলিতে রাস্তার আশপাশেও পিঠাপুলির ভ্রাম্যমাণ দোকান বসে। এসব দোকানে কিশোর থেকে শুরু করে বয়স্ক লোকেরা পিঠা তৈরি করে ক্রেতার কাছে বিক্রি করেন।

রূপগঞ্জ উপজেলার মুড়াপাড়া বাজার, ভূলতা বাজার, কাঞ্চন বাজারসহ বিভিন্ন মোড়ে পিঠা বিক্রি করতে দেখা যায়। সন্ধ্যার পর থেকে ক্রেতাদের সমাগম বৃদ্ধি পায়। ক্রেতাদের সমাগমে বিক্রেতারাও খুশি। পিঠার দামও বেশি নয়। চিতই পিঠা ১০ টাকা ও ভাপা পিঠা ১০টাকা দরে বিক্রি করা হয়। এ ব্যবসায় লাভবান হচ্ছেন অনেক বিক্রেতা।
মুড়াপাড়া বাজারের পিঠা বিক্রেতা কামাল জানান, তিনি প্রতি শীত মৌসুমে পিঠা বিক্রি করেন। এসময় তার প্রতিদিন প্রায় ৩ হাজার টাকা বিক্রি হয়। যার মধ্যে প্রায় হাজার টাকার মতো তার লাভ তাকে। বিক্রি ভালো বিধায় সে খুশি।
হাটাব গ্রামের পিঠা বিক্রেতা রোবিয়া বেগম জানান, এই পিঠা দাম কম হওয়ায় সব ধরণের মানুষই এখানে ভিড় করেন পিঠা খেতে। কেউ কেউ আবার পিঠা কিনে নিয়ে যান বাসার খাওয়ার জন্য। অন্যদিকে বিভিন্ন রকমের ভর্তার পিঠাও রয়েছে। যাতে কাঁচামরিচ ও সরিষাবাটা থাকে।

বাজারের ব্যবসায়ী রবিউল আলম পিঠা খেতে এসে বলেন, আমি প্রতিদিনই সন্ধ্যার পর এসব দোকান থেকে পিঠা খাই। আগে যদিও বাড়িতে এসব পিঠা বানানোর হিড়িক পড়তো এখন তা আর দেখা যায় না।

এনজিওকর্মী সাইফুল ইসলাম বলেন, আমি অফিস শেষ করে মাঝে মাঝে এসব দোকান থেকে পিঠা কিনে খাই। সন্ধ্যার নাস্তাও হয়, শীতের একটা আমেজও পাওয়া যায়। এসব পিঠা আমাদের ঐতিহ্যের অংশ। তাই শত ব্যস্ততার মাঝেও এই ঐতিহ্যকে লালন করি।

শীতের সাথে পিঠার যে একটা নিবিড় সম্পর্ক তা ভাপা ও চিতল পিঠা খাওয়ার মধ্যেই বোঝা যায়। আর বন্ধুদের সাথে নিয়ে তা খেতে মজাই আলাদা। প্রায় দিনই তিনি পিঠা খান বলে এই প্রতিবেদককে জানান।

কি!! সবার সাথে শেয়ার করবেন না??

এইরকম আরো খবর
April 2025
M T W T F S S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
293031  
© ২০২১ | বিবিসি প্রেস © সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | bbcpress.com