বন্দরে মিশুক চালক কায়েস হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দী দিয়েছে হত্যামামলার আসামী হানিফ(১৭)। গত শুক্রবার (৭ অক্টোবর) দুপুরে বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ জবানবন্দী প্রদান করে। গ্রেপ্তারকৃত হানিফ বন্দর থানার পদুঘর এলাকার মনির হোসেনের ছেলে। এর আগে কায়েস হত্যা মামলায় ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা করা হয়। আদালতে তিনজনের দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দীতে হানিফের নাম প্রকাশ পায়। সেই অনুযায়ী গত শুক্রবার দুপুরে বন্দরের পদুঘর এলাকা থেকে হানিফকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বন্দর থানার এসআই মেহেদী হাসান জানান, গত শনিবার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের নরপদী এলাকা থেকে মিশুক চালক কায়েসের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এরপর বন্দরের পদুঘর এলাকা থেকে শিমুল , লিমন ও জিকোকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়। তারা তিনজনই কায়েস হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী প্রদান করে এবং হত্যাকান্ডের সঙ্গে হানিফের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করে। মূলত মিশুকটি নেওয়ার জন্যই কায়েসকে হাতপা বেঁধে গলাকেটে হত্যা করা হয় বলে তারা আদালতকে জানায়। নিহত কায়েস বন্দরের নবীগঞ্জ নোয়াদ্দা এলাকার কাশেম মিয়ার ছেলে।