বন্দর প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার
ভাগদোবারীয়ার দোবারীয়ি এলাকার দুটি ইটের ভাটার মালিকদের বিরুদ্ধে ফসলী জমি কেটে অবৈধভাবে ইট ভাটা চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সারাদেশে পোড়া ইটের ভাটা অবৈধ হলেও নিয়মনীতি তোয়াক্কা না করে দেদারসে চালাচ্ছে ইটে ভাটাগুলো। স্থানীয় মকবুল, মিজান ডি বি সি,এম বি সি দুটি ইটভাটার মালিকবনে প্রভাব খাটানোর জন্য পুলিশ কর্মকর্তাকে ব্যবসার পার্টনার করে পুলিশের প্রভাব খাটিয়ে ফসলী জমির মাটি কেটে নিয়ে আশেপাশের জমিগুলো ব্যবহার অযোগ্য করে ফেলছে। কক্সবাজারে কর্মরত রামু থানার অফিসার্স ইনচার্জ মোঃ আবুতাহের এই ব্যবসার মালিকানা দাবী করে ভুক্তভোগীদের নানা ভাবে হুমকি ধমকী দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে ফসলী জমি কেটে সাবার করার অভিযোগ এনে, ভুক্তভোগী বন্দর সুখের টেক এলাকার স্থানীয় আলী আকবর জানান, আমার প্রতিষ্ঠানের জায়গা দখল করে ডাইভেশন করে ফসলী জমি কেটে বিসাল আকারে গর্ত করার ফলে আমার জমিগুলো ভেঙ্গে পরছে। সেই মাটিও তারা নিয়ে নিচ্ছে কোন নিয়মনীতি তোয়াক্কা না করে পুলিশের প্রভাব খাটিয়ে তাদের মালিকানাধীন এমবিসি ও ডিবিসি ইটভাটায় মাটি সরবরাহ করে আসছে।
এ ব্যপারে কক্সবাজার রামু থানার অফিসার্স ইনচার্জ মো আবু তাহের বলেন, আমি সরকারী চাকরী করি, এই ব্যবসার সাথে আমি জরিত নই। আমার ছোট ভাই এর বন্ধুবান্ধবরা আমার নাম ভাঙ্গিয়ে এসব করে থাকতে পারে।
এ ব্যপারে বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম এ মুহাইমিন আল জিহান বলেন,কোন ভাবেই ফসলী জমী কেটে ইটভাটায় পোড়ানো যাবে না। দেশের আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে শীঘ্রই ব্যবস্থা নেয়া হবে।