বন্দর উপজেলার মদনপুর ইউনিয়ন পরিষদের ২নং ওয়ার্ডের মাদ্রাসার রাস্তা নির্মান কাজে চরম অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এলাকাবাসীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে সরেজমিনে গিয়ে অনিয়মের চিত্র দেখা যায়। মদনপুর ২ নং ওয়ার্ডের সাইরা গার্টেন হতে জামিয়া রশিদিয়া মাদ্রাসা পর্যন্ত ইটের সলিংয়ের কাজের অনিয়ম ও দুর্নীতির কথা এলাকাবাসী বন্দর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মমিনুল হক জানালে তিনি এলাকাবাসীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে তাৎক্ষণিক কাজ বন্ধ করে দেয়। এলাকাবাসীর অভিযোগ, মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে বন্দর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এম এ রশিদ নিজ উদ্যোগে কাজটি সরকারি ভাবে পাশ হয়। প্রায় ১২-১৪শ’ ফুটের ইট সলিংয়ের রাস্তাটির কাজ পান সোহেল রানা। কাজে সবচেয়ে নিম্নমানের উপকরণ ব্যবহার করছেন তিনি। আমরা বিষয়টি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে জানিয়েছে। তিনি লোক পাঠিয়ে সত্যতা পেয়ে কাজ বন্ধ করে দিয়ে গেছে।
মাদ্রাসার রাস্তাটি নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বি.এম. কুদরত এ খুদা বলেন, রাস্তার কাজটির কি অবস্থানে আছে পারলে ছবি থাকলে দেন। আমি অফিস থেকে লোক পাঠিয়ে তা তদন্ত করে দেখবো। বন্দর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এম এ রশিদ বলেন, রাস্তাটি ইটের সলিংয়ের কাজে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে সরকারি ভাবে। অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়টি দেখছি। সত্যতা পেলে অবশ্যই কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।