1. meghlatv24@gmail.com : bbcpresss :
  2. jahirulislam.siraj@gmail.com : Jahirul Siraj : Jahirul Siraj
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রাজারহাটে ইউএনও’র সহযোগিতায় নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখছেন একটি পরিবার ভারতের বর্ধমানে ফাষ্ট ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অব প্রমোটিং লিডারশীপ ইন এডুকেশন শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত নদীয়ায় ডঃ আম্বেদকর বিএড কলেজে দুই বাংলার গুনীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানা পুলিশ পাহাড়ায় যুবলীগ নেতার অনুমোদনহীন হাসপাতাল উদ্বোধন বন্দরে পল্লী বিদ্যুতের ট্রান্সেফরমা চুরিকালে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে নিহত চোর সোনারগাঁ জাদুঘরে ৫০বছর পূর্তি ও পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বৈশাখী মেলার উদ্বোধন নারায়ণগঞ্জের বন্দরে মাদ্রাসা ছাত্র নিখোঁজ সোনারগাঁ জাদুঘরের ২নং গেইটের টিকেট বুথ উদ্ধোধন নারায়ণগঞ্জের বন্দরে ছাত্র-জনতার উপর হামলাকারীর বাড়িতে আমন্ত্রিত জেলা- মহানগর বিএনপির শীর্ষ নেতারা ধ্রুব সাহিত্য পরিষদ’র ঈদপুনর্মিলনীতে রেজাউদ্দিন স্টালিন জাতীয় জীবনে কবিতার একটা বিশেষ ভূমিকা রয়েছে

নবীগঞ্জ গার্লস স্কুলের শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য তুঙ্গে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
  • সময়ঃ শুক্রবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক
বন্দরের নবীগঞ্জ গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য ব্যপক বিস্তার লাভ করেছে। আইনি বৈধতা না মেনে বিদ্যালয়ের সাথেই গড়ে তুলেছে তাদের এই কোচিং সেন্টার। সরকার থেকে কোচিং নিষেধ থাকলেও কোন প্রকার আদেশের তোয়াক্কা না করেই ভিন্ন উপায়ে কোচিং বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে বিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষক। বিদ্যালয়ে অতিরিক্ত ক্লাস নামে তারা তাদের কোচিং বাণিজ্য অব্যহত রেখেছেন।
নতুন ক্যারিকুলাম নিতিমালা অনুযায়ী কোন শিক্ষার্থীকে অতিরিক্ত ক্লাস বা কোচিং করার প্রয়োজন নেই। কিন্তু নবীগঞ্জ গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের ক্ষেত্রে প্রেক্ষাপট ভিন্ন দেখা যাচ্ছে। উক্ত বিদ্যালয়ে ইংরেজি শিক্ষক মেহেদী গনমাধ্যমকে জানায় যে, বিদ্যালয়ে পূর্বে কোচিং করাতেন। কারণ বিদ্যালয়ের অভিভাবক প্রতিনিধিগন তাদের কে এই অতিরিক্ত ক্লাস বা কোচিং করানো জন্য বলেন। সেই থেকে তারা শিক্ষার্থীদের কোচিং করিয়ে আসিতেছিলেন। কিন্তু বর্তমানে আমরা বিদ্যালয়ে কোচিং করাই না।
কিন্তু উক্ত শিক্ষক মেহেদী সহ আরো কয়েকজন শিক্ষকদের দেখা গিয়েছে বিদ্যালয়ে পাশেই তারা বিভিন্ন রোম ভাড়া নিয়ে বিদ্যালয়ে ইউনিফর্ম পড়া অবস্থায় উক্ত বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের নিয়ে তারা ভিন্ন উপায়ে বিদ্যালয়ে বন্ধ হওয়া সেই কোচিং বাণিজ্য অব্যাহত রেখেছেন।
সূত্রে জানা যায়, নবীগঞ্জ গার্লস স্কুলের শিক্ষকগন শ্রেণি কক্ষে শিক্ষার্থীদের উদ্ভুদ্য করেন তাদের কোচিং সেন্টারে পড়ার জন্য। এবং তাদের কোচিং সেন্টারে পড়লে পরিক্ষার রেজাল্ট ভালো হয়। ক্লাস বিত্তিক ভাগা ভাগি করে উক্ত বিদ্যালয়ের প্রায় সকল শিক্ষক এই কোচিং বাণিজ্যর সাথে সরাসরি জড়িত। এবং কোচিংয়ে পড়া শিক্ষার্থীরা তাদের প্রিয় শিক্ষার্থী এবং ক্লাসে অগ্রাধীকার পায় বেশি।
উক্ত বিষয় নিয়ে নবীগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে অভিভাবক প্রতিনিধি রিফাত হোসেন বাবুর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন শিক্ষকদের আমরা কোচিং বা অতিরিক্ত ক্লাসের জন্য বলা হয়নি।
অভিভাবকদের মতে বাচ্চার সু শিক্ষার এবং ভালো রেজাল্ট করানোর জন্য তারা বিদ্যালয়ের শিক্ষকের কোচিং সেন্টারে পড়াতে দেন। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে স্কুলের শিক্ষকদের কোচিং সেন্টারে পড়লে তার বাচ্চা ভালো রেজল্ট করে। এবং বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কাছে আদরের হয়ে থাকে। স্কুলের শিক্ষকদের কোচিং সেন্টারে না পড়লে বাচ্চার রেজাল্ট ভালো হয় না।
বিশ্লেষকদের মতে বিদ্যালয়ে এই রকম কার্যক্রম দুঃখ জনক। একটি বিদ্যালয়ের শিক্ষকগন থাকবে শিক্ষার্থীদের জন্য নিন্তু তারা শিক্ষার্থীদের পুঁজি করে কোচিং বাণিজ্য পরিচালনা করা সমর্থন কাম্য নয়। সেই শিক্ষক যদি শ্রেণিকক্ষে তার সিলেবাস সম্পূর্ণ করতে না পারে তাহলে সে স্কুলে তাদের সেই সিরেবাস সম্পূর্ণ করিয়ে দিবেন। কিন্তু এর জন্য সে অতিরিক্ত টাকা শিক্ষার্থীদের থেকে নিতে পারেনা। এই বিষয়ে নবীগঞ্জ গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ সায়েমা খানমের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করতে চাইলে বার বার ফোল দেওয়া পরেও সে তা রিসিভ করেনি।

কি!! সবার সাথে শেয়ার করবেন না??

এইরকম আরো খবর
April 2025
M T W T F S S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
293031  
© ২০২১ | বিবিসি প্রেস © সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | bbcpress.com