1. meghlatv24@gmail.com : bbcpresss :
  2. jahirulislam.siraj@gmail.com : Jahirul Siraj : Jahirul Siraj
রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
গাজী লাশের রাজনীতি করেছে, আমরা উন্নয়নের রাজনীতি করবো- দিপু ভুঁইয়া সমূদ্র এলাকায় ওয়াম-আপ ম্যাচে কিশোর ফুটবল টিম-১নং (নীল জার্সি) জয়ী দীর্ঘ ১০ বছর পর নিজে এলাকায় লুৎফর রহমান বাদল সোনারগাঁয়ে বিএনপি অফিস ভাংচুর সোনারগাঁ উপজেলা যুবদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত দক্ষিণ হালিশহরের আকমল আলী রোডে ওয়াসার ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান: দীর্ঘদিন যাবত দিন পানি সংকটের অভিযোগ সোনারগাঁয়ে নির্মাণ কাজে বাঁধা মালামাল লুট, মালিককে হত্যার হুমকি ‘আমরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করছি’: শিক্ষক লাঞ্ছনার প্রতিবাদ রূপগঞ্জে শিক্ষকের বাড়িতে ডাকাতি ১৫ লক্ষ টাকার মালামাল লুট, আহত ৩ সোনারগাঁয়ে ইসলামী আন্দোলনের গণ-সমাবেশ 

কেসিনোর জি কে শামীমসহ তার সাত দেহরক্ষীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
  • সময়ঃ রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ : অস্ত্র মামলায় এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম (জি কে শামীম) ও তার সাত দেহরক্ষীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়ে এ রায় ঘোষণা করেন আদালত।

রায় ঘোষণার আগে কাশিমপুর কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয় জি কে শামীমকে।

এর আগে ২৮ আগস্ট মামলাটির যুক্তিতর্কের শুনানি শেষে ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক শেখ ছামিদুল ইসলাম রায় ঘোষণার তারিখ ঠিক করেছিলেন।

মামলার অপর আসামিরা হলেন মো. জাহিদুল ইসালাম, মো. শহিদুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন, মো. আমিনুল ইসলাম, মো. দেলোয়ার হোসেন ও মো. মুরাদ হোসেন। এরা জি কে শামীমের দেহরক্ষী।

২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর গুলশানের নিজ কার্যালয়ে সাত দেহরক্ষীসহ গ্রেফতার হন জি কে শামীম। নিকেতন এ-ব্লকের ৫ নম্বর রোডের ১৪৪ নম্বর বাড়িতে তার অফিসে ১১ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে র‌্যাব।

সেসময় তার কার্যালয় থেকে এক কোটি ৮০ লাখ টাকা, ৯ হাজার ইউএস ডলার, ৭৫২ সিঙ্গাপুরের ডলার, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর, অস্ত্র ও বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার করা হয়।

পরে তার বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক ও অর্থপাচার আইনে তিনটি মামলা করে র‌্যাব। মামলার এজাহারে শামীমকে চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, অবৈধ মাদক ও জুয়ার ব্যবসায়ী বলে উল্লেখ করা হয়। এরপর তার বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলাগুলো বিচারাধীন।

এরপর ২০১৯ সালের ২৭ অক্টোবর আদালতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা র‌্যাব-১ এর উপ-পরিদর্শক শেখর চন্দ্র মল্লিক অস্ত্র মামলায় অভিযোগপত্র জমা দেন। ২০২০ সালের ২৮ জানুয়ারি আসামিদের অব্যাহতির আবেদন নাকচ করে অভিযোগপত্র করে বিচার শুরুর আদেশ দেন একই আদালত। এ মামলায় ১০ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামি আমিনুল ইসলাম জামালপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে লাইসেন্সপ্রাপ্ত হয়েছে মর্মে ডকুমেন্ট দেখালেও তা যাচাইয়ে তার সঠিকতা খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরে ওই অস্ত্রের নকল কাগজপত্র নিয়ে ২০১৭ সালে প্রথমে এসএম বিল্ডাস কোম্পানিতে যোগদান করেন তিনি। পরে ২০১৯ সালের মাঝামাঝি জি কে শামীমের দেহরক্ষী হিসেবে যোগদান করে কাজ করে আসছিলেন। তিনি মূলত অবৈধ অস্ত্রটি ৭০ হাজার টাকায় ক্রয় করে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে কাগজপত্র তৈরি করেন।

এছাড়া অন্যান্য আসামিরা নিরাপত্তার অজুহাতে অস্ত্রের লাইসেন্সপ্রাপ্ত হলেও তারা শর্ত ভঙ্গ করে অস্ত্র প্রকাশ্যে বহন, প্রদর্শন ও ব্যবহার করে লোকজনের মধ্যে ভয়ভীতি সৃষ্টি করতেন। এর মাধ্যমে টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, মাদক ও জুয়ার ব্যবসা করে স্বনামে-বেনামে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করেছেন।

কি!! সবার সাথে শেয়ার করবেন না??

এইরকম আরো খবর
September 2024
M T W T F S S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
© ২০২১ | বিবিসি প্রেস © সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | bbcpress.com