বন্দরে ঐতিহ্যবাহী বিশ্বনবী (সাঃ) ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসার বকেয়া হিসাব দেখাকে কন্দ্রে করে বদমেজাজী দাতা সদস্য ইকবাল হোসেন কর্তৃক একই প্রতিষ্ঠানের অফিস সহকারিকে লাঞ্চিত প্রতিবাদে বিভিন্ন দপ্তরে স্মরকলিপি প্রদান করেছ ভূক্তভোগী ফরিদ উদ্দিন আহাম্মেদ। এ ঘটনায় গত বুধবার (২ নভেম্বর) ভূক্তভোগী অফিস সহকারি ফরিদ উদ্দিন আহাম্মেদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা কাছে এ স্মরক লিপি প্রদান করেন। এ ব্যাপারে লাঞ্চিত ভূূক্তভোগী বিশ্বনবী (সাঃ) ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসার অফিস সহকারি ফরিদ উদ্দিন আহাম্মেদ জানান, গত ৩১ অক্টোবর দুপুর পৌনে ২টায় বিশ্বনবী (সাঃ) ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসার নব্য দাতা সদস্য ইকবাল হোসেন মাদ্রাসার অফিস কক্ষে প্রবেশ করে আমার কাছ থেকে ৬ বছর পূর্বে উল্রেখিত প্রতিষ্ঠানের বকেয়া হিসাব চায়। এ বকয়ে হিসেব নিয়ে আমার সাথে তর্ক বিতর্ক হয়। এক পর্যায়ে উল্লেখিত নব্য দাতা সদস্য আরো বেশি ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালিসহ মারমুখী আচরন করে আমাকে মাদ্রাসার ভিতরে অপমান-লাঞ্চিত করে।
তিনি আরো জানান, নব্য দাতা সদস্য শুধু আমার সাথে না সে মাদ্রাসার শিক্ষক/শিক্ষিাকা থেকে শুরু করে প্রতিষ্ঠানের কর্মচারিদের সাথে অশুভ আচরন করে আসছে। বিষয়টি মাদ্রাসা গভর্নিং বডি সদস্যদের অবগত করে এর প্রতিকার ও দুষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি জানিয়ে বন্দর উপজেলার সুযোগ্য নির্বাহী কর্মকর্তা বি.এম কুদরত এ খুদা কাছে আমি স্মরক লিপি প্রদান করি। সে সাথে সদয় অবগতির জন্য আমি এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক, জেলা শিক্ষা অফিসার ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারসহ বিভিন্ন দপ্তরে এ অনুলিপি প্রদান করি।