বন্দরে বিজ্ঞ হাইর্কোটের চলমান মামলা উপেক্ষা করে নিরীহ মঞ্জুর হকের পৈতৃক সম্পত্তি দখলে নেওয়ার জন্য বিভিন্ন প্রকৃতির ৭/৮টি গাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে মোক্তার ভূইয়া ও জাহাঙ্গীর ভূইয়া গংদের বিরুদ্ধে। ঐ সময় উল্লেখিত ভূমিদস্যুদের গাছ কাটতে বাধা দিতে গিয়ে লাকি বেগম নামে এক গৃহবধূকে শ্লীতাহানী করে ২টি গোয়াল ঘর ভেঙ্গে ফেলেছে প্রতিপক্ষরা। শুক্রবার (৩ ফেব্রুয়ারী) সকাল ৮টায় বন্দর উপজেলার মদনপুর ইউনিয়নের বাগদবাড়িয়াস্থ বিদ্যাপট্রি এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে। এ ঘটনায় ভূক্তভোগী নিরিহ মঞ্জুর হক বন্দর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়েরের প্রস্তুতি চালাচ্ছে।
এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী মঞ্জুর হক জানান, আমরা নিরীহ মানুষ। আমার পিতা স্বাধীনতার পর ৪২ শতাংশ বসত বাড়ি ও নাল জমি ক্রয় করে। সে বাড়িতে আমিসহ আমার অন্যান্য ভাইয়েরা শান্তিতে বসবাস করে আসছি। এ অবস্থায় একই এলাকার মৃত রহমান ভূইয়ার ছেলে মোক্তার ভূইয়া ও রফিক ভূইয়ার ছেলে জাহাঙ্গীর ভূঁইয়াগং দীর্ঘ দিন ধরে আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি দখলে নিতে অমাদের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দিয়ে আসছে। তার দায়েরকৃত মামলা গুলো আদালতে চলমান রয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় শুক্রবার সকালে উল্লেখিত ভূমিদস্যুরা আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি দখলে নেওয়ার জন্য আমাদের বাড়ি আঙ্গিনায় রোপনকৃত বিভিন্ন প্রকৃতির ৭/৮টি গাছ কেটে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় আমার ছোট ভাইয়ের স্ত্রী লাকি বেগম তাদের বাধা দিতে গেলে উল্লেখিত মোক্তার ও জাহাঙ্গীর গং ছোট ভাইয়ের স্ত্রীকে গায়ে ধাক্কা দিয়ে শ্লীতাহানী করে। সে সাথে তাদের সাথে থাকা অজ্ঞাত নামা ৮/১০ জন ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী আমাদের প্রাণনাশের হুমকি দেয়। বর্তমানে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের হুমকি-ধমকির কারনে আমিসহ আমাদের পরিবার চরম নিরাপত্তা হীনতায় রয়েছে।