বন্দর প্রতিনিধি: বন্দর উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ বিপনী বিতান ও গ্রাম অঞ্চলের প্রধান প্রধান হাট-বাজার গুলোতে জালনোট সরবরাহকারী ও পকেটমারের আনাগোনা আশংকাজনক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এমন অভিযোগ তুলেছে বিভিন্ন দোকান মালিকসহ ভুক্তভোগী ক্রেতা সাধারনরা। এ ব্যাপারে বন্দর বাজার এলাকার আরফি নামে এক দোকানী ক্ষোভ প্রকাশ করে জানিয়েছে, ঈদের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে বন্দর উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজার ও মার্কেট গুলোতে কেনাকেটা ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমরা প্রকৃত ক্রেতাদের সাথে দাম নিয়ে কথা বলার সুযোগে জালনোট সরবরাহকারীরা ক্রেতা সেঁজে বন্দর উপজেলার ১নং খেয়াঘাটস্থ সুরুজামাল টাওয়ার, চাঁদনী মার্কেট, বন্দর বাজার, নবীগঞ্জ বাজার, ধামগড় বাজার, সাবদী বাজার, লাঙ্গলবন্ধ বাজার, ফুলহর মার্কেট, মদনপুর ইসলামীয়া সুপার মার্কেট, একতা সুপার মার্কেট, কবি বাতেন বাহার মার্কেটসহ আশেপাশের মার্কেটগুলোর ভিতরে প্রবেশ করে সাধারন দোকানদারসহ মার্কেটে আগত প্রকৃত ক্রেতাদেরকে বোকা বানিয়ে জালনোট হাতে ধরি দিয়ে আসল টাকা নিয়ে কৌশলে পালিয়ে যাচ্ছে। সে সাথে রয়েছে পকেটমারদের উৎপাত। তারা উল্ল্যেখিত মার্কেট গুলোতে প্রবেশ করে মার্কেটে আগত ক্রেতারা দোকানীদের সাথে জিনিসপত্রের দর দাম করার সুযোগে ক্রেতাদের পকেট কেটে হাজার হাজার টাকা নিয়ে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে কোন প্রতিকার পাচ্ছে না দোকান মালিকসহ ভূক্তভোগীরা। এ ব্যাপারে বন্দর থানার অফিসার ইনর্চাজ দীপক চন্দ্র সাহা গণমাধ্যমকে জানান, আসন্ন ঈদকে সামনে রেখে বন্দরবাসীর সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আমাদের থানার পুলিশ নিরলসভাবে কাজ করছে। বন্দরে গুরুত্বপূর্ণ মার্কেটগুলোর সামনে পুলিশের টহল জোরদার রাখা হয়েছে।